আগেও কোথাও কোথাও লিখেছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে ওঠার সময় একটা ইন্টারভিউ দিতে হয়েছিল। এক পাতি ছাত্রনেতার কাছে। সংলাপগুলো এ রকম, ‘এই প্যান্টে চলবে না। জিন্সের
দুই বন্ধুর তর্ক লেগে গেছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে। একজন খুব চিন্তিত, ‘রাশিয়ার এই আগ্রাসন পৃথিবীর ছোট দেশগুলোকে শেষ করে দিল।’ ‘কীভাবে শেষ করল?’ ‘বড় প্রতিবেশীর
অনেক বছর আগে একবার ঢাকা থেকে সিলেটে যাচ্ছি। সঙ্গী এক বিলেতি ভদ্রলোক। বিলেতিদের এদেশে এলে এক সমস্যা। বাংলাদেশিদের চেয়ে বেশি বাংলাদেশি হয়ে যেতে চায় কেউ
একসময় এক সিনে রিপোর্টারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল৷ এতটাই যে আমরা অনেকদিন হাউসমেট ছিলাম৷ হাউসমেট হওয়ার পর সিনে তারকাদের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা টের পেলাম৷ একদিন ঢাকাই
ঢাকা থেকে সিলেট যাচ্ছিলাম কয়েক মাস আগে। ট্রেন যাত্রা এমনিতে আমার খুব পছন্দের ভ্রমণ। হাঁটাচলা করা যায়; বাসের মতো একটা সিটে বন্দি হয়ে থাকতে হয়
আমাদের পাড়ায় একবার একটা ছেলের সন্ধান মিলল। ছেলেটির বিশেষত্ব হলো সে খুব খেতে পারে। এক গামলা ভাত রেখে দিলে কয়েক মিনিটের মধ্যে শেষ করে এর-ওর
দুর্নীতি যারা করে, ওদের আবার নীতি থাকে নাকি! কারো কারো থেকে যায়। সত্যি বললে, আমি এই জীবনে যত দুর্নীতিবাজকে দেখেছি এদের প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু
নিজের চোখের সামনে ঘটা ঘটনা। হলে মিছিলের জন্য আটকানো হয়েছে ছাত্রদের। উটকো ধরনের ক্যাডাররা পাহারা দিচ্ছে, যাতে কেউ ওদের চোখ এড়িয়ে চলে যেতে না পারে। এর
‘কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল সে বাঁচিয়া ছিল’—কথাটা বহুল ব্যবহৃত বলে এর আবেদন আর নেই খুব একটা। তবু মনে হলো পুরনো ক্লাব মোহামেডানের জন্য এই পুরনো
